সবুজ শক্তির বিকাশ: নিচে থেকে প্রধান স্রোতে

প্রাথমিক ভিত্তির কথা সবুজ শক্তি ব্যবহার

জলচক্র এবং হাওয়ার চক্র: মানবতার প্রথম পুনর্জীবনশীল প্রणালী

অনুরূপভাবে, জলচক্র এবং হাওয়াচক্র পুনর্জীবিত শক্তি ব্যবস্থার প্রাথমিক উদ্ভাবনী অর্জনগুলি চিহ্নিত করেছে যা কৃষি এবং শিল্প খন্ডে উৎপাদনশীলতা বেড়ে তোলার মাধ্যমে সভ্যতার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। জলচক্র প্রাচীন গ্রিস এবং চীনে যথেষ্ট আগেই দেখা গিয়েছিল, এদের প্রধান কাজ ছিল চাল চুর্ণ করা এবং সেচের জন্য পানি তোলা। এই যন্ত্রগুলি চলমান পানির গতিশক্তি ব্যবহার করত এবং এই প্রবাহকে একটি গিয়ার বা চক্রের সেট চালানোর জন্য পুনর্নির্দেশিত করত। জলচক্রের দক্ষতা এই সমাজের উপর প্রকৃতই অনুকূল প্রভাব ফেলেছিল, যেখানে পূর্বের হস্তকর্ম যন্ত্রগুলি অপেক্ষা অনেক পেছনে ছিল। হাওয়াচক্রও সভ্যতার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে; এগুলি প্রথমে পারস্যেরা ব্যবহার করেছিল, এবং ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যে ডাচরা এই প্রযুক্তি শাস্ত্রীয়ভাবে অধিকার করেছিল। হাওয়াচক্র অবাধ প্রাকৃতিক হাওয়ার শক্তির উপর নির্ভর করত এবং চাল চুর্ণ করা, পানি তোলা এবং কাঠ কাটা এই সকল কাজে অবদান রেখেছে। সামগ্রিকভাবে, প্রাথমিক পুনর্জীবিত শক্তি প্রযুক্তি বর্তমান ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করেছে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ভৌতিক ভেক্টরের সম্পূর্ণ শক্তি আউটপুট দেখাতে।

এই শিল্পীয় মডেলের আবশ্যক বিপ্লবটি ইঞ্জিনের পানির চাকায় আরও বেশি স্পষ্ট, যা মূলত একটি কাঠের রূপ! হাইড্রোলিক বা পানির চাকাগুলি হাইড্রোলিক শক্তির একটি সমগ্র উৎস হিসাবে ভূ-পৃষ্ঠের পানি ব্যবহার করে, যা গ্রিস্ট মিল, ফোর্জ এবং সো মিল এমন সব ধরনের যন্ত্রপাতিকে চালায় যা অবিচ্ছিন্ন শক্তির প্রয়োজন। এই ধারণাগুলি বাতাস এবং পানির উপর ভিত্তি করে অনুবাদযোগ্য প্রযুক্তিতে প্রতিধ্বনিত হয়, যা বাতাস এবং পানির মতো স্বাভাবিক উৎসকে শক্তিতে পরিণত করার জন্য সর্বাধিক পরিবর্তন করতে চায়। অতীতের দিকে ফিরে দেখা যায়, পারস্যের মধ্যে মন্তব্যযোগ্য বাতাসের চাকা এবং প্রাচীন গ্রিসে পানির চাকার ব্যাপক ব্যবহার ছিল ডিজাইন এবং সময়ের প্রযুক্তির ক্ষমতার দিকে সমাজের আকাঙ্ক্ষার একটি বড় ধাপ।

১৯শ শতাব্দীর উদ্ভাবন: ফটোভল্টাইক প্রযুক্তির জন্ম

১৯শ শতাব্দী ছিল নব্য জীবনকে চিহ্নিত করা একটি নতুন যুগের শুরু, যখন প্রথম ফটোভল্টাইক সেল উদ্ভাবিত হয়েছিল। এটি ১৮৩৯ সালে আরম্ভ হয়েছিল যখন আলেক্সান্ড্র এডমন্ড বেকুয়েরেল ফটোভল্টাইক ইফেক্ট আবিষ্কার করেন। ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী দেখেছিলেন যে কিছু উপকরণ সরাসরি সূর্যের আলোতে বিদ্যুৎ প্রবাহ উৎপাদন করে। এই বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারটি সৌর শক্তি প্রযুক্তি তৈরির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল। ফটোভল্টাইক সেলের উৎপাদনে প্রথম তাৎক্ষণিক উন্নতি ঘটেছিল দুই শতাব্দীর কম সময়ে, ১৯৫০-এর দশকে। এই উন্নতি প্রথম ব্যবহারিক সৌর সেল তৈরির সাথে শুরু হয়েছিল। এই সেলগুলোর অধিকাংশই সিলিকন দিয়ে তৈরি হয়েছিল, যা চালু অবস্থায় উচ্চ মাত্রার কার্যকারিতা এবং প্রতিযোগিতামূলকতা প্রদান করেছিল।

প্রযুক্তির পর্যায়ের প্রভাব সৌর শক্তির উন্নয়ন এবং ব্যবহারে গভীর ছিল। এটি এমন একটি ভিত্তি স্থাপন করেছিল যা পরবর্তীতে উদ্ভাবনগুলোকে সৌর সমাধানের পারিতোষিকতা এবং আউটপুট বিপ্লব ঘটাতে দিয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, প্রথম এই সেলগুলোর কার্যকারিতা ৬% পর্যন্ত ছিল, কিন্তু আধুনিক উদাহরণগুলো যা perovskite উপাদান ব্যবহার করে তারা ২০% এরও বেশি কার্যকারিতা নির্ণয় করেছে। সংক্ষেপে বলতে গেলে, ১৯শ শতাব্দী সৌর শক্তির উন্নয়নের প্যারামিটার নির্ধারণে একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করেছিল। এটি ঐতিহ্যবাহী এবং পরিবেশ বান্ধব সৌর পদ্ধতি এবং সংরক্ষণ সুবিধাগুলোকে অনুমতি দিয়েছিল যা এখন পর্যন্ত উন্নত হয়েছে।

২০শ শতাব্দী: নীতি পরিবর্তন এবং প্রযুক্তির লাফ

যুদ্ধের পরের শক্তি প্রয়োজন এবং জৈব জ্বালানীর প্রাধান্য

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী শক্তি চাহিদা আকস্মিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল, দ্রুত শিল্পীকরণ এবং শহুরে করণের ফলে। এটি ছিল জ্বলনশীল জৈব জীবন উপাদানের ব্যবহারের ঘাতীয় বৃদ্ধির সময়, কয়লা, তেল এবং গ্যাসের ব্যবহার যা বিশ্বের শক্তি সরবরাহের ভিত্তি হয়ে উঠেছিল। জ্বলনশীল জৈব জীবন উপাদানের প্রাধান্য অনেক সংশ্লিষ্ট শক্তি নীতিতে প্রতিফলিত হয়েছিল, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতার চেয়ে সংক্ষিপ্তমেয়াদী অর্থনৈতিক লাভকে প্রাথমিক করেছিল। দুঃখজনকভাবে, এটি ফলে বেশি গ্রীনহাউস গ্যাস বিস্তৃতি ঘটিয়েছিল, এবং কয়েক দশক পরে, জলবায়ু পরিবর্তন আরও বাস্তব সমস্যা হিসেবে উদ্ভূত হয়েছিল। জ্বলনশীল জৈব জীবন উপাদান এখনও শক্তি উৎপাদনের বেশিরভাগ ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে, আন্তর্জাতিক শক্তি এজেন্সির ডেটা থেকে বোঝা যাচ্ছে সবুজ শক্তি পরিবর্তনের কতই বেশি দেরি হয়েছে। বিকল্প শক্তি উৎসের জন্য চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছিল পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে।

১৯৭০-এর দশকের তেল সংকট: সৌর/বায়ু গবেষণার জন্মদাতা

১৯৭০-এর দশকের তেল সংকটকে অনেকেই একটি বিপ্লবী মোড় হিসাবে বিবেচনা করেন, যেখানে বিশ্বজুড়ে সব দেশ তাদের শক্তি জনপরিকল্পনা এবং ফসিল জ্বালানীতে নির্ভরশীলতার দুর্বলতা পুনর্মূল্যায়ণ শুরু করে। এই সংকটটি ছিল সৌর ও বাতাস গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দীপক, যখন সরকারগুলি তাদের শক্তি মিশ্রণ বহুলীভূত করতে চেয়েছিল এবং তেলের উপর নির্ভরশীলতা কমাতে চেয়েছিল। এই সময়ে NASA সৌর উন্নয়নের ক্ষেত্রে একজন নেতা হয়ে ওঠে, যা আজকের সৌর শিল্পকে সম্ভব করেছে। সাধারণ জনগণের মধ্যে শক্তি স্বাধীনতা অর্জনের জরুরী প্রয়োজনের সচেতনতা বাড়তে থাকে, যা নীতি পরিবর্তন এবং বিকল্প শক্তি প্রকল্পে বিনিয়োগের কারণ হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, পুনর্জীবনশীল শক্তি গবেষণায় বিনিয়োগ বিশেষভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং নতুন শক্তি বিকল্পের সম্পর্কে আলোচনা শুরু হয়েছিল, যা একটি সম্ভাব্য ভবিষ্যদুদ্দেশ্য হিসেবে উঠে এসেছিল।

কিওটো প্রোটোকল এবং বিশ্বজুড়ে পুনরুদ্ধারযোগ্য শক্তি প্রতিশ্রুতি

[1] ১৯৯৭ সালে স্বীকৃত কিওটো প্রোটোকল ছিল জলবায়ু পরিবর্তন কমানোর জন্য বিশ্বজুড়ে মাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, কারণ এটি বিশ্বকে হাইড্রোকার্বন গ্যাস কমানোর জন্য আটকে দিয়েছিল। এই বিশ্বজুড়ে চুক্তিটি উন্নয়নশীল দেশগুলোকে শুদ্ধ শক্তি বিনিয়োগের জন্য আইনি বাধা স্থাপন করেছিল। এই প্রোটোকলটি পুনরুজ্জীবনযোগ্য শক্তি বিনিয়োগের উদ্দীপনা দেয় এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তন নীতি বাধ্যতার এক ঝড় তৈরি করেছিল, যা ভবিষ্যতের উন্নয়নের পরিকল্পনার ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়েছিল। প্রযোজনা থেকে পরের দিকে, পুনরুজ্জীবনযোগ্য শক্তিতে বিশ্বজুড়ে অনেক ক্ষমতা যোগ হয়েছে এবং অনেক দেশ তাদের হাইড্রোকার্বন গ্যাস কমানোর লক্ষ্য ছাড়িয়ে গেছে। এই প্রোটোকলটি খেলার নিয়ম পরিবর্তনের সম্ভাবনা ছিল, যেখানে দেখানো হয়েছিল যে বিশ্বজুড়ে সহযোগিতা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই দেওয়ার জন্য পুনরুজ্জীবনযোগ্য শক্তি পদক্ষেপের মাধ্যমে কত শক্তিশালী হতে পারে।

শক্তি সংরক্ষণের ভ্রেকথ্রু মূল গ্রহণের সমর্থন করে

সৌর ব্যাটারি সিস্টেমের বিকাশ জন্য ঘর ব্যবহার

গৃহ ব্যবহারের জন্য সৌর ব্যাটারি সিস্টেমের উন্নয়ন গত দশকে প্রচুর পরিবর্তন ঘটিয়েছে। তাদের প্রাথমিক, ঐতিহ্যবাহী মডেলগুলিতে, এই সিস্টেমগুলি অধিকাংশই ভারী, অপ্রত্যাশিত এবং খরচসই ছিল, যা অনেক গৃহস্বামীকে এই অন্যথায় উদ্দেশ্যমূলক প্রযুক্তি ব্যবহারের থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছিল। তবে, লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উন্নয়নের মতো উন্নয়নের ফলে, এই সিস্টেমগুলি অনেক বেশি কার্যক্ষম এবং খরচসই হয়ে উঠেছে। ফলস্বরূপ, গৃহ সংরক্ষণের একটি বৃদ্ধি ঘটেছে যা সৌর বিদ্যুৎ ব্যাটারি সংরক্ষণকে অধিকাংশ গৃহস্বামীর জন্য প্রযোজ্য করেছে। গত কয়েক বছরে গৃহস্বামীদের ব্যবহার আরও বেশি প্রচলিত হয়েছে, যেখানে সৌর ব্যাটারি সিস্টেম একন্তু বৃদ্ধি পেয়েছে উপকরণ এবং বাণিজ্যিক প্রযুক্তি ব্যবহারের খরচ হ্রাসের কারণে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তাদের ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে: এই আরও নতুন প্রযুক্তি ছাদের সৌর সমাধানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।

সৌর বিদ্যুৎ ব্যাটারি সংরক্ষণের জন্য গ্রিড-এর মাত্রা সমাধান

এছাড়াও, গ্রিড-স্কেল ব্যাটারি স্টোরেজ সৌর এবং পবন থেকে উৎপাদিত শক্তি পরিচালনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, যা দুটি অনিশ্চিত শক্তি উৎস। এর মানে হল গ্রিড ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম গ্রিডকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে এবং গ্রিডে ধ্রুব বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে আশ্চর্যজনক ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে, যেমন ক্যালিফোর্নিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া, সফল প্রকল্পগুলোর ফলাফল নিশ্চিত করে যে বড় ব্যাটারি সিস্টেম কোয়াল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাদ দেওয়া এবং পবন এবং সৌর শক্তি পরিচালনে কার্যকর উপায়। এছাড়াও, এটি শক্তি বাজারে অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলে কারণ এটি খরচ কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি উৎপাদনে সবুজ পথ গ্রহণ করে। আশা করা যায়, সাম্প্রতিক গবেষণার ফলাফল এটি সমর্থন করে ক্ষমতা এবং নির্ভরশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে, যা প্রত্যাশিত শক্তি উৎসের ঘরেলু ব্যবহারকে সমর্থন করে।

লিথিয়াম-আয়ন এবং থার্মাল স্টোরেজে খরচ কমানো

লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে এগুলি আরও সহজে উপযোগী এবং সস্তা হয়েছে, যা লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদনের খরচ প্রত্যেকটি জন্য গুরুত্বপূর্ণভাবে কমিয়েছে। এই প্রযুক্তির উন্নয়ন ব্যাটারি স্টোরেজ প্রযুক্তির ব্যাপক গ্রহণের জন্য একটি অনুকূলক হয়েছে। তাপ শক্তি স্টোরেজও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সাধারণ প্রতিস্থাপন সমাধান হিসেবে সামগ্রিক পুনর্জীবনশীল প্রযুক্তির ভিত্তিতে, নির্ভরযোগ্যতা প্রদান এবং জাল দৃঢ়তা বাড়ানোর জন্য। গত দশকে, আমরা এই প্রযুক্তির দাম সামান্য হওয়ার দেখেছি, যা প্রযুক্তি ও আর্থিক স্কেলের ফলে ঘটেছে, এবং ফলে এই প্রযুক্তি ব্যক্তিগত এবং শিল্প ব্যবহারকারীদের জন্য আরও উপলব্ধ হয়েছে। স্পষ্টতই খরচ কমানো ভবিষ্যতে পুনর্জীবনশীল শক্তির ব্যাপক প্রবেশের জন্য এবং বিভিন্ন স্টোরেজ প্রযুক্তি শক্তির মিশ্রণ সামঞ্জস্য করতে গুরুত্বপূর্ণ হবে।

গ্লোবাল গ্রহণ: শক্তি পরিবর্তনের কেস স্টাডি

OSCE-এর মধ্য এশিয়া প্রতি‌নিধিত্বকারী শক্তি উদ্যোগ

অসিএ কেন্ট্রাল এশিয়ার মধ্যে পুনরুদ্ধারযোগ্য শক্তি প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাদের কাজ স্থানীয় সরকার এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথ বাঁধন গড়ে উদ্দেশ্যভিত্তিক প্রকল্পের মাধ্যমে স্থায়ী উন্নয়নের দিকে চালিত করা। অঞ্চলের উদাহরণ দেখায় যে সৌর ও বায়ু প্রকল্পগুলি কিভাবে সফলভাবে কাজ করছে, শক্তি সরবরাহ বাড়িয়েছে এবং একই সাথে স্থায়ী উন্নয়ন এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অগ্রসর হচ্ছে। এটি এক ধাপ এগিয়ে নিন: কেজিস্তানে এই প্রচেষ্টাগুলি খুবই বাস্তব বিনিয়োগে পরিণত হয়েছে, যেমন শুধু শুনেছেন যে জামবল অঞ্চলে একটি নতুন বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য সাম্প্রতিক $১.৫ বিলিয়ন বিনিয়োগ। সামাজিক ও অর্থনৈতিক উপকার বিশাল, স্থানীয় সমुদায় শুদ্ধ শক্তির রূপ থেকে উপকৃত হচ্ছে, নতুন চাকুরির সুযোগ পাচ্ছে এবং জীবন্ত জ্বালানীর উপর নির্ভরতা কমিয়েছে। এই প্রচেষ্টাগুলি অসিএর প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে যে তারা কেন্ট্রাল এশিয়ায় শক্তি নিরাপত্তা বাড়ানো এবং সবুজ ভবিষ্যতের জন্য অবদান রাখবে।

ইভ্যানপাহ সোলার ফার্ম: বিদ্যুৎ কেন্দ্রস্তরে সমাধানের বিস্তার

আইভানপাহ সোলার ইলেকট্রিক জেনারেটিং সিস্টেম বড় আকারের সৌর শক্তির জন্য একটি গেম-চেঞ্জার হিসেবে বিবেচিত। ক্যালিফোর্নিয়ার মোহাভি ডেসার্টে অবস্থিত, এই খেত পরবর্তী-প্রজন্মের কনট্রেটিং সোলার পাওয়ার (CSP) প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে যা তার পূর্বসূরীর মতো দর্পণ ব্যবহার করে সূর্যের কিরণগুলি টাওয়ারগুলিতে ফোকাস করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এই প্রযুক্তি শক্তি সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ সর্বোচ্চ করতে এবং পরিবেশগত পদচিহ্ন কমাতে সক্ষম হয়, ঐতিহ্যবাহী শক্তি উৎসের তুলনায়। এটি চালু হওয়ার পর থেকে, আইভানপাহ ক্যালিফোর্নিয়ার নব্যশক্তি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা প্রদান করেছে, চাকুরির আকারে অর্থনৈতিক মূল্য যোগ করেছে, এবং আরও নিরাপদ শক্তি সরবরাহ এবং কম কার্বন ছাপ এবং স্থানীয় সমुদায়ের জন্য স্থিতিশীল কর ভিত্তি। এই খেত এক বছরের মধ্যে বিশাল পরিমাণে শক্তি উৎপাদন করতে পারে এই তথ্যটি প্রমাণ যে বড় সৌর প্রকল্প শক্তি বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে এবং একটি উন্নয়নশীল ভবিষ্যত আরও সহজে প্রাপ্ত করতে সক্ষম হবে।

উন্নয়নশীল জাতিসমূহ সবুজ শক্তির ফাঁক পূরণ করছে

উত্থানশীল দেশগুলো শক্তি অবসর কমাতে সূচক শক্তি প্রকল্পের অনুসরণ করছে। স্থানীয় বাস্তবতার উপযোগী প্রযুক্তি সমাধান ডিজাইন এবং ফ্লেক্সিবল ফাইন্যান্স মডেল ব্যবহার করে, আমরা এই দেশগুলোতে সূচক শক্তি পরিবর্তনে অসাধারণ উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছি। আফ্রিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন প্রচেষ্টা এই গতিবিধি উদাহরণ হিসেবে দেখায়; উদাহরণস্বরূপ, কেনিয়ায় অফ-গ্রিড সৌর শক্তির ব্যাপক গ্রহণ গ্রামীণ অঞ্চলে শক্তি অবসর বৃদ্ধির কারণ হয়েছে। তেমনি, বাংলাদেশের সৌর ঘরের ব্যবস্থা গ্রামের অধিবাসীদের সস্তা বিদ্যুৎ প্রদান করেছে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রচার করেছে এবং জীবনযাপনের মান উন্নত করেছে। এদের ফলাফলও মাপনীয়; গবেষণা নির্দেশ করে যে সূচক শক্তি উপর বেশি খরচ করা শক্তি অবসর এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের উচ্চতর মাত্রা নিশ্চিত করে। এই সफলতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং অভিযোজন পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণিত হয়েছে যে উন্নয়নশীল অঞ্চলে শক্তি পরিবর্তন সম্পন্ন করা যায়।

২১শ শতাব্দীর মilestone: নিচ থেকে জাল সমানতা

২০০০-২০২০: বায়ু/সৌর ক্ষমতা মধ্যে ঘাতিক বৃদ্ধি

২০০০ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বিশ্ব জুড়ে বাতাস এবং সৌরশক্তি ইনস্টলেশনের ক্ষমতায় অগাধ বৃদ্ধি হয়েছিল। এই বিস্তৃতির পিছনে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল চিহ্নিত প্রযুক্তি উন্নয়ন, যা কার্যকারিতা বাড়িয়েছে, খরচ কমিয়েছে এবং ফলে জাতীয় পুনরুজ্জীবনযোগ্য শক্তি বাস্তবায়নে বিনিয়োগ আরও অর্থনৈতিকভাবে ব্যবস্থাপনা করেছে। একটি মুখ্য উদাহরণ হল, বিশ্বব্যাপী সৌর ইনস্টলেশনের ক্ষমতা ২০০০ সালে ১.৩ জিওয়াট থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ৬২৩ জিওয়াটে পৌঁছেছে, যা বিনিয়োগ এবং গ্রহণের মাত্রা দেখায়। তুলনায়, বাতাসের ক্ষমতা ২০০০ সালে ১৭ জিওয়াট থেকে ২০২০ সালে ৬৫১ জিওয়াটের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বিস্তৃতি জাতীয় শক্তি নীতিতে গুরুতর প্রভাব ফেলেছে, যা শুধুমাত্র শুদ্ধ শক্তির উৎসে স্থানান্তরের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে কিন্তু শক্তির নিরাপত্তাও উন্নয়ন করেছে।

স্মার্ট গ্রিড এবং AI-অভিভূত শক্তি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি

আমরা একটি আরও বেশি চালাক বিশ্বে বাস করছি - আমাদের ফোন এবং টিভি থেকে শুরু করে আমাদের গাড়ি পর্যন্ত এবং এর মাঝের সবকিছু। !*\ \nPlantronics OfficialPlantronicsOfficialSeptember 12, 2019